শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

Shikkha Bichitra
মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট ২০২১
প্রথম পাতা » কলেজ | দেশজুড়ে | প্রাথমিক | বিশ্ববিদ্যালয় | শিক্ষা » শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি আরেক দফা বাড়ছে, সেপ্টেম্বরে খোলার চিন্তা
প্রথম পাতা » কলেজ | দেশজুড়ে | প্রাথমিক | বিশ্ববিদ্যালয় | শিক্ষা » শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি আরেক দফা বাড়ছে, সেপ্টেম্বরে খোলার চিন্তা
৫২৮ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি আরেক দফা বাড়ছে, সেপ্টেম্বরে খোলার চিন্তা

 ---

দীর্ঘ দেড় বছর ধরে বন্ধ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। টিকা দেওয়ার মাধ্যমে অবশেষে ধীরে ধীরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে। সেপ্টেম্বরে শেষের দিকে খুলে দেওয়া হবে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়। শুরু হবে সশরীরে ক্লাস পরীক্ষা।

তবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের ছুটি আরও বাড়ছে এবং নভেম্বরে এসএসসি, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি এইচএসসির সরাসরি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। শিক্ষা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইতোমধ্যে সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সাত কলেজ। এ মাসের শেষে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের খোলার ঘোষণা দেওয়া হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হলেও সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সূত্র বলছে, শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টিকা দেওয়া প্রায় শেষ পর্যায়ে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী টিকার আওতায় এসেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থীর টিকা নেওয়া হয়েছে। সেজন্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ব্যাপারে সরকার ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে সংক্রমণ ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসা পর্যন্ত স্কুল পর্যায়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না। তবে স্কুলে ছুটি আরেক দফা বাড়ছে।

এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান বলেন, সচিব কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছেন।‌ যেহেতু উচ্চ শিক্ষা স্তরের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অধিকাংশ শিক্ষার্থী টিকার আওতায় এসেছে সেজন্য এই স্তরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হতে পারে। তবে করোনা সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে বা সন্তোষজনক পর্যায়ে না আসলে স্কুলের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।

তিনি বলেন, সংক্রমণ প্রত্যাশিত হারে নেমে আসতে বা টিকা দেওয়ার কাজ শেষ করতে আর হয়তো ৫-৬ সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। সে পর্যন্ত অপেক্ষা হয়তো কষ্টকর হবে না বলে মনে করি।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার কথা বলেছেন।  তবে সুনির্দিষ্ট তারিখ বলেননি। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। করোনার সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে। পরিস্থিতি যখনই অনুকূলে আসবে আমরা খুলে দেব।



আর্কাইভ