শিরোনাম:
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

Shikkha Bichitra
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » Default Category | মেডিকেল কলেজ | সাক্ষাৎকার » প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনায় পাঁচ হাজার শয্যা নিয়ে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল হবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল - অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ
প্রথম পাতা » Default Category | মেডিকেল কলেজ | সাক্ষাৎকার » প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনায় পাঁচ হাজার শয্যা নিয়ে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল হবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল - অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ
৪৫৯৭৭৮ বার পঠিত
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনায় পাঁচ হাজার শয্যা নিয়ে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল হবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল - অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ

প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনায় পাঁচ হাজার শয্যা নিয়ে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল হবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল - অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজএক সময় ছিল যখন ঢাকা মেডিকেল কলেজে শুধুমাত্র এমবিবিএস কোর্স ছিল। কিন্তু এখন ৪৩টি পোস্ট গ্রাজুয়েট এবং এমডি, এমএসসহ কয়েকটি ডিপ্লোমা কোর্স রয়েছে। এর মানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের কলেবরটা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ নিয়ে আমাদের রাষ্ট্র সব সময় অত্যন্ত আশা নিয়ে অবর্তিত হয়। আমাদের সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনা রয়েছে। যেহেতু মানুষ ঢাকা মেডিকেল কলেজের উপর আশা করে বেশি, তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা, তিনি কয়েক জায়গায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইউনিট করবেন। যেগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজের ব্রান্ডে চলবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের জেট প্লেন টেকঅফ করেছে। আমাদের সবাইকে এই জেট প্লেনের সহযোগী হতে হবে। জেট প্লেন যেন রিয়েল জেট গতিতে চলে। সম্প্রতি শিক্ষাবিচিত্রাকে দেওয়া একান্ত এক সাক্ষাৎকারে এই সমস্ত কথা বলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শান্ত সিং।

শিক্ষাবিচিত্রা: বর্তমান আমাদের দেশে চিকিৎসা শিক্ষা বিকাশে প্রধান প্রতিবন্ধকতা গুলো কি কি?

অধ্যাপক ডা. খান কামাল আজাদ: চিকিৎসা শিক্ষা বিকাশে কতগুলো পর্ব রয়েছে। এর মধ্যে প্রস্তুতি পর্ব, প্রয়োগ পর্ব এবং সর্বশেষ হলো সেটার বিকাশ করা। প্রস্তুতি পর্বে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সমস্ত ক্ষেত্রে আমাদের স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে। ১৯৪৬ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ১৯৯২ সালে পযর্ন্ত এদেশে আটটি মেডিকেল কলেজ হয়েছে। ১৯৯২ পরে আরো ৫টি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এর একটাই উদ্দেশ্য ছিল-সেটা হলো চিকিৎসা শিক্ষার বিস্তার করা। একটা সময় আমাদের বিশেষজ্ঞের সংখ্যা কম ছিল। বিভিন্ন জায়গায় দেয়ার মতো ডাক্তার ছিল না। সরকার সব সময় অনুধাবন করেছে আমাদের দেশে চিকিৎসা শিক্ষার বিকাশ দরকার। এর জন্য প্রয়োজন আমাদের মেডিকেল কলেজ। এব্যাপারে সরকারের একটা পরিকল্পনা ছিল। সেই পরিকল্পনা থেকেই এদেশে আজ ১১১টি মেডিকেল কলেজ হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ৩১টি, আর্মি মেডিকেল কলেজ ৫টি, আর্মড ফোর্সেস ১টি এবং বাকিগুলো বেসরকারি মেডিকেল কলেজ।

প্রস্তুতি পর্বে আমার মেডিকেল কলেজ হলো। সেটার বিকাশের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিল, মেডিকেল কলেজ গুলো বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভুক্ত হলো এবং বিএমডিসি কারিকুলাম দিল। এখানে উল্লেখ যে, বিএমডিসি যে কারিকুলাম দিল সেটা অভিন্ন। অর্থাৎ সমস্ত মেডিকেল কলেজগুলোতে একই কারিকুলামে পড়ানো হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা যা পড়ছে, একটা জেলা শহরের মেডিকেল কলেজের ছাত্রও তা পড়ছে। কিন্তু সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান তো আর এক নয়। প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিষ্ঠানের পার্থক্য রয়েছে।

সেজন্য চিকিৎসা শিক্ষা বিকাশের জন্য দরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সুষম ভারসাম্য রক্ষা করা। কারণ মেডিকেল শিক্ষাটা এক প্রকার কারিগরি শিক্ষা। একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী এমবিবিএস পাশ করে ডাক্তার হবেন। তিনি অন্য কোন পেশায় যাবেন না।

সুতরা যেহেতু এটা হাতে কলমের শিক্ষা, তাই মেডিকেল কলেজ যেমন দরকার তেমনি আনুসঙ্গিক উপকরণের প্রয়োজন রয়েছে। ব্যবহারিক শিক্ষার জন্য ল্যাবরেটরী আবশ্যক। শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞান লাভের জন্য হাসপাতালগুলোতে প্রচুর রোগীর দরকার।

এছাড়া সরকারি বেসরকারি সব মেডিকেল কলেজগুলোতে বেসিক সাবজেক্টের শিক্ষকের সংকট রয়েছে। আবার চিকিৎসা শিক্ষার বিকাশে ছাত্র শিক্ষকের মানসিকতা একটা বড় ফ্যাক্টর। আমি একজন ছাত্র আমাকে শিখতে হবে। অন্যদিকে শিক্ষক হিসেবে আমার কর্তব্য হলো ছাত্রদের শিখানো। কিন্তু বাস্তবতায় এই মানসিকতার অভাব লক্ষ্য করা যায়। এ ধরনের মানসিকতা প্রকৃত চিকিৎসা শিক্ষাকে ব্যাহত করে। আপনি যদি কোন সেক্টরকে সামনে এগিয়ে নিতে চান তাহলে আপনাকে প্রচুর সময় দিতে হবে, সেটা নিয়ে প্রচুর গবেষণা করতে হবে। প্রতিটি ডাক্তার গ্র্যাজুয়েশন করতে চায়। তাকে তার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হয়। আজীবন তাতে পড়াশুনা করতে হয়। এর জন্য তার যে পরিবেশ দরকার আমরা তাকে সেটা করে দিতে পারছি না। সমাজে তাকে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। একটা সময় সে নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ হয়ে পড়ে। ফলে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে তাকে বেগ পেতে হয়। তাতে চিকিৎসা শিক্ষার বিকাশের গতি মন্থর হয়ে পড়ে।

শিক্ষাবিচিত্রা: এটি একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় যে, অধিকাংশ এমবিবিএস চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা প্রদানের কর্মক্ষেত্র হিসাবে গ্রামকে পছন্দ করেন না এবিষয়ে আপনার বক্তব্য জানালে খুশী হব।

অধ্যাপক ডা. খান কামাল আজাদ: একজন এমবিবিএস চিকিৎসক যখন গ্রামে যান তখন তাতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়। গ্রামের তুলনায় শহুরে জীবনমান উন্নত, সুযোগ সুবিধা অনেক বেশী। শহর থেকে গ্রামে গিয়ে তিনি নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারেন না। সে একজন ফার্স্ট ক্লাস অফিসার। সুতরাং তার জন্য ভালো সুযোগ সুবিধা থাকা দরকার। কিন্তু এখনো আমরা পরিপূর্ণভাবে সেগুলো করতে পারিনি। আবার ডাক্তার সম্পর্কে গ্রামের মানুষের ভ্রান্ত ধারনা আছে। যে কারণে খুব সহজেই সাধারণ মানুষের সাথে ডাক্তারের ভুল বুঝাবুঝি হয়।

হয়তো কেউ কোন মুর্মূষু রোগীকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসল। লোকটিকে সুস্থ করতে ডাক্তার হয়তো কোন ঔষধ দিল কিংবা কোন ইনজেকশন পুশ করল কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে সে মারা গেল। ব্যাস্, সাথে সাথে সাধারণ মানুষ অভিযোগ নিয়ে আসে, ডাক্তার রোগীকে ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলেছে। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া একজন ডাক্তারকে মানসিকভাবে আঘাত করে। সে খেই হারিয়ে ফেলে। তার ঘিরে আমাদের অনেক অভিযোগ। কিন্তু সে একজন ফার্স্ট ক্লাস অফিসার, তাকে যে সম্মান দেওয়া কথা আমরা তাকে সেটা দিচ্ছি না। তার জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত না করে আমরা তার জবাবদিহিতা নিতে চাই। এটা মোটেই উচিত নয়।

তাছাড়া গ্রামের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণের সংকট রয়েছে। একজন ডাক্তার যদি চিকিৎসা সেবা দিয়ে স্বস্তি না পান তাহলে তো তিনি গ্রামে থাকতে চাইবেন না।

তবে সার্বিক পরিস্থিত বিবেচনা করলে দেখা যায় আগের তুলনায় এখনকার পরিবেশ অনেক ভালো। এজন্য যা যা করণীয় বর্তমান সরকার প্রায় সবই করেছে। ভবিষ্যতে এটা অব্যাহত থাকবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

শিক্ষাবিচিত্রা: ঢাকা মেডিকেল কলেজের সার্বিক উন্নয়নে আপনার বিশেষ কোন পরিকল্পনা রয়েছে কি?

অধ্যাপক ডা. খান কামাল আজাদ: অবশ্যই পরিকল্পনা রয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সারা বিশ্বে স্থান করে নেয়া একটি মেডিকেল কলেজ। উপমহাদেশে এই কলেজ হাসপাতালের অবস্থান একাদশ । এটি এমন একটি হাসপাতাল যেখানে বাস্তুহীন থেকে শুরু করে সমাজের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সবাই চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করে। কিছুদিন আগে এখানে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অপারেশন হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুই সন্তানের জন্ম এই হাসপাতালে। আসলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাপাতালের উপর মানুষের আশা বেশী। যে কারণে এই হাসপাতালের উপর মানুষের রাগ হয় বেশী, অভিমান করে বেশী। অতএব ঢাকা মেডিকেল কলেজের দায়িত্বটাও বেশী।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনা রয়েছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে “মোডানাইজেশন এন্ড এক্সপানশন অব ঢাকা মেডিকেল কলেজ।” মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মহাপরিকল্পনায় পাঁচ হাজার শয্যা নিয়ে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল হবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ইতিমধ্যে আমরা চূড়ান্ত নকশা প্রণয়ন করেছি। সামনের বাজেট পেলে আমরা কাজ শুরু করব। এখানে একটি শ্রেষ্ঠ রিসার্চ সেন্টার করা হবে যেখানে সমস্ত আধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকবে। ঢাকা মেডিকেলে কলেজের নিজস্ব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থাকবে। সুতরাং আমি বলব আগামী কয়েক বছর পর সারা বিশ্বের মানুষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে নতুনভাবে দেখবে।

শিক্ষাবিচিত্রা: চিকিৎসা শিক্ষার ক্রমবর্ধমান বিকাশে নতুন সরকারের কাছে আপনার কোন প্রত্যাশা থাকলে তা জানালে খুশী হব।

অধ্যাপক ডা. খান কামাল আজাদ: আমরা এখন আর স্বল্প অনুন্নত দেশ নই। মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে পৌচ্ছাছি। এটা এমনি এমনি হয়নি। কোন প্রাইভেট সেক্টর ধরিয়ে দেয়নি। সরকারের নিদিষ্ট কিছু পলিসির কারণে সেটা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী একাই পদ্মা সেতু করে ফেলেন। স্বাস্থ্য সেবা যেহেতু একটি মৌলিক অধিকার সেহেতু অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী এব্যাপারে খেয়ার রাখবেন। আমরা জানি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যত পুরস্কার পেয়েছেন তার অধিকাংশই স্বাস্থ্য খাতে। সুতরাং আমরা বলতে পারি বর্তমান সরকার স্বাস্থ্য বান্ধব সরকার। গত মেয়াদে বর্তমান সরকার সরকারী কর্মচারীদের বেতন দ্বিগুণ করেছে। ফলে প্রাইভেট সেক্টরও সেভাবে তাদের নতুন বেতন কাঠামো প্রণয়ন করতে বাধ্য হয়েছে। এধরনের নিদের্শনায় সামগ্রিক উন্নয়ন হয়েছে। একইভাবে চিকিৎসা শিক্ষার বিকাশে এরকম সরকারি নিদের্শনা দরকার। আবার সবকিছু সরকারের উপর ছেড়ে দিলে চলবে না। সরকারের উন্নয়ন কাজে আমাদের সহযোগিতা করতে হবে। সবাইকে খুব সিনসিয়ার হতে হবে। আমাদের কাজ হবে সমন্বিতভাবে সারা দেশবাসীর জন্য চিন্তা করা।

শিক্ষাবিচিত্রা: আপনাকে ধন্যবাদ।

অধ্যাপক ডা. খান কামাল আজাদ: ধন্যবাদ।



এ পাতার আরও খবর

আলো ভূবন ট্রাস্ট : মানবতার সেবা এবং টেকসই উন্নয়ন আলো ভূবন ট্রাস্ট : মানবতার সেবা এবং টেকসই উন্নয়ন
‘বিশ্বদরবারে নিজেদের জানান দেবার সময় হয়েছে’ - মোঃ তানভীর হোসেন ‘বিশ্বদরবারে নিজেদের জানান দেবার সময় হয়েছে’ - মোঃ তানভীর হোসেন
নাটোরে শতাধিক শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ নাটোরে শতাধিক শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
’৯৬ সালের আগের শিক্ষা সনদও যাচাই করবে ইসি ’৯৬ সালের আগের শিক্ষা সনদও যাচাই করবে ইসি
গবেষক ও বিনিয়োগকারীদের জন্য ব্যাংকিং অ্যালমানাক গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখবে: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ গবেষক ও বিনিয়োগকারীদের জন্য ব্যাংকিং অ্যালমানাক গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখবে: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে! ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে!
নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা হবে সরাসরি সশরীরে, আগামী সপ্তাহে তারিখ ঘোষণা মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা হবে সরাসরি সশরীরে, আগামী সপ্তাহে তারিখ ঘোষণা
কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি স্পোর্টস উইক-২০১৯ সমাপ্ত কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি স্পোর্টস উইক-২০১৯ সমাপ্ত
নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ভর্তির বিজ্ঞপ্তি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ভর্তির বিজ্ঞপ্তি

আর্কাইভ