শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১

Shikkha Bichitra
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » মাধ্যমিক বিদ্যালয় | শিক্ষা | শিক্ষাঙ্গন » রাজধানীর মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির বিস্তারিত প্রকাশ
প্রথম পাতা » মাধ্যমিক বিদ্যালয় | শিক্ষা | শিক্ষাঙ্গন » রাজধানীর মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির বিস্তারিত প্রকাশ
১০৬২২০ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

রাজধানীর মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির বিস্তারিত প্রকাশ

রাজধানীর মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির বিস্তারিত প্রকাশ২০২০ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা মহানগরীর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তির বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ।

ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণ ১ ডিসেম্বর রাত ১২টায় শুরু হয়ে শেষ হবে ১৪ ডিসেম্বর রাত ১২টায়। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ফি জমা দেওয়া যাবে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর প্রথম শ্রেণিতে লটারি অনুষ্ঠিত হবে। আর অন্য শাখায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে নির্দিষ্ট সূচি অনুযায়ী।

অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নির্দিষ্ট শূন্য আসনে প্রথম শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে, দ্বিতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ও নবম শ্রেণিতে জেএসসি/জেডিসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ’র ভিত্তিতে যোগ্য শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।

ঢাকা মহানগরীর ৩৯টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও তিনটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সংযুক্ত ফিডার শাখার কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে দেওয়া হয়েছে।

মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি-নাতনি, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তান (বাংলাদেশ সচিবালয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত), সংশ্লিষ্ট এলাকার সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীর সন্তান কোটায় আবেদন করার সুযোগ পাবেন।

এছাড়া বিদ্যালয় সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় ভর্তির সুযোগ থাকবে। আবেদনকারীর পিতা-মাতা-অভিভাবক যদি সংশ্লিষ্ট থানার ভোটার হন, কোনো বাড়ি বা ফ্ল্যাটের মালিক হিসেবে বসবাস করেন, কোনো সরকারি বাসার অ্যালোটি হন বা ভর্তিবিজ্ঞপ্তি জারির তারিখে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করেন (ইউটিলিটি সার্ভিসের প্রত্যায়ন সাপেক্ষে) সেক্ষেত্রে ক্যাচমেন্ট এলাকার বিদ্যালয়ে আবেদন করার সুযোগ পাবেন।

গণভবন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের জন্য গণভবনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য দুই শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে।

৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়েছে।

কোনো প্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদররা বা যমজ ভাই-বোন যদি আগে থেকে অধ্যয়নরত থাকে তবে আসন শূন্য থাকা ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সাপেক্ষে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। তবে এ সুবিধা কোনো দম্পতির সর্বোচ্চ দুই সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

যেসব শিক্ষার্থী কোটায় নির্বাচিত হবেন, তাদের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলের পরের দিন সকাল ১০টায় নিজ নিজ বিদ্যালয়ে কোটার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ প্রধান শিক্ষকের কাছে সাক্ষাৎকারে উপস্থিত হতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ প্রদর্শনে ব্যর্থ হলে তারা ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সেক্ষেত্রে অপেক্ষমান তালিকা থেকে শূন্য আসন পূরণ করা হবে।



আর্কাইভ